মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়লেন যারা
নিজস্ব প্রতিবেদক
ফাইল ছবি
দশম জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গঠিত সরকারের মন্ত্রিসভা থেকে এবার একাদশ সংসদে এসে পূর্ণ মন্ত্রীসহ বাদ পড়েছেন মোট ৩৫ জন।
এরমধ্যে পূর্ণ মন্ত্রীর পদ থেকে বাদ পড়েছেন ২৩ জন, প্রতিমন্ত্রী থেকে বাদ পড়েছেন ১০ জন এবং উপমন্ত্রী থেকে বাদ পড়েছেন ২ জন।
পূর্ণ মন্ত্রিত্ব থেকে বাদ পড়াদের মধ্যে রয়েছেন- আবুল মাল আবদুল মুহিত (অর্থ), আমির হোসেন আমু (শিল্প), তোফায়েল আহমেদ (বাণিজ্য), বেগম মতিয়া চৌধুরী (কৃষি), মোহাম্মদ নাসিম (স্বাস্থ্য), খন্দকার মোশাররফ হোসেন (স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়), রাশেদ খান মেনন (সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়), ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়), মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক (বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়), হাসানুল হক ইনু (তথ্য), আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়), আনোয়ার হোসেন (পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়), নূরুল ইসলাম নাহিদ (শিক্ষা), শাজাহান খান (নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়), মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বিবি (দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়), আবুল হাসান মাহমুদ আলী (পররাষ্ট্র), মোঃ মুজিবুল হক (রেলপথ মন্ত্রণালয়), মোস্তাফিজুর রহমান (প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়), আসাদুজ্জামান নূর (সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়), শামসুর রহমান শরীফ (ভূমি মন্ত্রণালয়), মোঃ কামরুল ইসলাম (খাদ্য), নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়) এবং এ. কে. এম শাহজাহান কামাল (বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়)।
আগের মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়া প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে রয়েছেন- মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু (শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়), মির্জা আজম (বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়), ড. বীরেন শিকদার (যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়), ইসমাত আরা সাদেক (জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়), মেহের আফরোজ (মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়), তারানা হালিম (তথ্য মন্ত্রণালয়), মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম (পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়), মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গা (পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ), কাজী কেরামত আলী (কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ) এবং কাজী কেরামত আলী (কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ)।
এছাড়া আগের মন্ত্রিসভার দুই উপমন্ত্রীকেই এবারের মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। বাদ পড়া দু’জন হলেন- আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়) ও আরিফ খান জয় (যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়)।
আবুল মাল আবদুল মুহিত এবারের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি। এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে তিনি একাধিকবার অবসরে যাওয়ার কথাও জানিয়েছেন।
নিউজওয়ান২৪/এনআর/এরাফি
- ভাষা আন্দোলনের আদ্যেপান্ত
- সেনা কল্যাণ সংস্থার শিক্ষামূলক বৃত্তির চেক পেল ২৯৩ শিক্ষার্থী
- মহান বিজয় দিবস আজ
- বারবার ধর্ষন করা হয়েছে: সুকির দেশ থেকে পালিয়ে আসা নারীদের আর্তনাদ
- পিলখানা হত্যাকাণ্ড: বিজিবির সব ইউনিট শাহাদাত বার্ষিকী পালন করবে
- সেনাকল্যাণের ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে দরবার অনুষ্ঠিত
- ‘বাড়াবাড়ি করছে, দিছি...সরাইয়া’
- কুয়েতের সঙ্গে তিনটি নয়, চারটি চুক্তি স্বাক্ষর
- ট্রেনের টিকিট কাটতে লাগবে এনআইডি নম্বর
- খালেদার আপিল শুনানির সময় ইসিতে যা ঘটেছে
- পাকিস্তানি স্কুলের মতে ‘পাঞ্জাবি অশ্লীল ভাষা’!
- আসল নকল থেকে সাবধান: ভয়াবহ বিপদ ঘটে যেতে পারে!
- অনিরুদ্ধ অপহৃত নাকি আত্মগোপনে!
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক জরিপ ও সত্য-মিথ্যা
- এমপি মাশরাফির ‘বাউন্সারে’ ওএসডি ৪ ফাঁকিবাজ ডাক্তার