ঢাকা, ২৯ মার্চ, ২০২৪
সর্বশেষ:

‘বাংলাদেশে তরুণ প্রজন্মকে কর্মমূখী করতে হবে’

প্রকাশিত: ০৮:৩৫, ২৮ মার্চ ২০১৯  

ছবি সংগৃহীত

ছবি সংগৃহীত

বাংলাদেশের টেকসই ও দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নের জন্য ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাকে অব্যাহত রাখাতে হবে, তরুণ প্রজন্মকে কাজে লাগাতে হবে এবং সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে বলে কানেক্টিকাটের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২২ থেকে ২৪শে মার্চ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ উন্নয়ন সম্মেলনে এই মতামত প্রকাশ করলেন বাংলাদেশি পেশাজীবিরা।

যুক্তরাষ্ট্রের পেশাজীবি বাঙ্গালীদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ’ বিডিআইয়ের ৩ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশের আগামী ৩০ বছরের বাধা বিপত্তি ও সেসব অতিক্রমের উপায় নিয়ে হওয়া আলোচনায় বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে থাকা মেধাবী বাঙ্গালীরা যেসব বিষয় তুলে ধরেন তার মধ্যে প্রাধান্য পায় অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সুশাসন ও তরুণ প্রজন্মের কর্মসংস্থানের বিষয়গুলো।

উদ্বোধনী দিনের আলোচনায় বাংলাদেশের সামনের ৩০ বছরের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার কথা বলতে গিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. আতিউর রহমান বলেন উন্নয়নের দিকে দ্রুত ধাবমান বাংলাদেশের এই গতিকে ধরে রাখাই বাংলাদেশের সামনে প্রধান চ্যালেঞ্জ।

ড. আতিউর রহমান বলেন বাংলাদেশের প্রধান তিনটি ইতিবাচক দিক হচ্ছে- সংখ্যাগরিষ্ঠ তরুণ জনগোষ্ঠী যাদের বয়স ৩০ বছরের নীচে; তারা বাংলাদেশের ভবিষ্যতের সম্পদ; বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব – কারন তারা সৃস্টিশীল মানুষ, এবং বাংলাদেশীদের প্রযুক্তি আসক্তি। ভয়েস অব আমেরিকায় দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বিডিআই আয়োজনের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন বাংলাদেশের অতীত সময়ে অনেক ইতিবাচক কাজ হয়েছে। ভবিষ্যত উন্নয়নের জন্য দেশের মধ্যের বৈষম্য কমিয়ে বিপুল জনশক্তিকে কাজে লাগাতে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।

ব্যংকার মামুনুর রশীদ বলেন রাজনীতির পরিবেশকে শান্ত করতে হবে। সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। তবে নীতি নির্ধারকদের নিতে হবে এই পরামর্শগুলো।

বিডিআই প্রেসিডেন্ট মুনীর কুদ্দুস বলেন, এ ধরনের সম্মেলন করার মূল লক্ষ্য হচ্ছে সরকার যেনো এ থেকে কিছু নেয়। বুদ্ধিজীবি পেশাজীবিদের মধ্যে মতামতের যে বিনিময় হয় তা থেকে উন্নয়নের অনেক বিষয় বেরিয়ে আসে।

সরকারী বেসরকারী সবাই এ ধরনের সম্মেলন থেকে উপকৃত হয় বললেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোষাক শিল্পের অবস্থা নিয়েও বিষদ আলোচনা হয়। বক্তারা বলেন পোষাক শ্রমিকদের জীবন-মানের উন্নয়নের জন্যে শুধু বাংলাদেশ সরকারকে দোষারোপ করলে চলবে না। একইসাথে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদেরকেও চাপে রাখতে হবে, পণ্যের মূল্য নির্ধারণে বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি রাখতে হবে। এছাড়া, গার্মেন্টস কারখানার মালিকদেরকেও সদয় হতে হবে বলে মন্তব্য করা হয়।

সম্মেলনে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে বক্তৃতা দেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির শিক্ষক; তরুন শিক্ষাবিদ ড. রেশমান হুসাম। তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির সফর করে এসে কি অভিজ্ঞতা পেয়েছেন এমন প্রশ্নে বললেন তারা দেশে ফিরে যেতে চায়, কাজ চায়।

এ্যামেরিকান ইউনিভার্সিটি সিস্টেমের এ্যাডজাংক ফ্যাকাল্টি ড. সাইদ ইফতেখার বলেন, এখানে নানা দৃষ্টিকোন থেকে বাংলাদেশের বিষয় উঠে এসেছে যা কাজে লাগবে।

বিডিআইয়ের সংগঠক; তরুণ শিক্ষাবিদ ড. রহিম কাজী বললেন অবশ্যই এটা সফল সম্মেলন। এ থেকে যে পরামর্শগুলো আসবে; কারো না কারো তা কাজে লাগবে।

বক্তারা বলেন জলবায়ু সংকট বাংলাদেশের সামনে একটি বড় চ্যালেন্জ। এজন্য প্রচুর তহবিল দরকার। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে মন্তব্য করতে অধিকাংশ বক্তাই বলেন বাংলাদেশে গনতন্ত্র আরো শক্তিশালী হওয়া দরকার।

সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সম্পর্কিত সেমিনারে পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসীদের নিয়ে রাজনীতিদের আচরণ, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় ডিজিটাল মিডিয়ার প্রভাব এবং বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু বিতারণে ইসলামিক জঙ্গিদের ভূমিকা ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা হয়।

বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক আলোচনার মধ্যে ছিলো বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রয়াসের সত্যিকারের অর্জন কী কী, কর্মসংস্থান ও মানব সম্পদ, উন্নয়নের জন্যে শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা, অগ্রগতি এবং তা দীর্ঘস্থায়ী করার প্রয়াস, ধর্মনিরপেক্ষতা ও নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অবস্থা, ভৌগলিক অর্থনীতি, সবুজ বিপ্লব, ব্যংকিং খাতের সমস্যা ও সম্ভাবনা, বাল্য বিবাহ, শিল্প বিপ্লব, পরিবেশের সুরক্ষার অবস্থা ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রস্তুতি, সামাজিক নিরাপত্তার অবস্থা, জ্বালানী ও পরিবেশ, রানা প্লাজা দুর্ঘটনা ও পোষাক শিল্পে তার প্রভাব, পরিবহন খাতের অবস্থা, শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইত্যাদি।

রাজনৈতিক সংকট, শুশীল সমাজের অস্বস্তি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মানুষের অংশগ্রহন, বেকারত্বসহ নানা নেতিবাচক দিক নায়েও আলোচনা হয়। এসব সমস্যা সমাধানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা প্রবাসীরা অর্থ ও জ্ঞান দিয়ে ভূমিকা রাখতে পারেন বলে মন্তব্য করেন বক্তারা। তার বলেন অর্থনীতির সূচক বাড়লেও তা মাত্র এলিট শ্রেনীর নিয়ন্ত্রনে যা দীর্ঘ মেয়াদে কোনো দেশের জন্যে ভালো নয় বলে মত দেন বিশেষজ্ঞরা।

বাংলাদেশে গনতন্ত্র স্থিতিশীল নয়, উন্নয়নের প্রধান বাঁধা বলে মন্তব্য করলেন অনেকেই। সম্মেলনে গবেষণা ও পর্যবেক্ষণমূলক বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টারের অধ্যাপক বার্নহার্ড জি গুন্টের, যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ ড. ফাইজুল ইসলাম, বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণা ডিপার্টমেন্টের তৌহিদুল ইসলাম। মেসী ইউনিভার্সিটি অব নিউজিল্যান্ডের অধ্যাপক সৈয়দ আবুল হাসানও বিস্তারিত আলোকপাত করেছেন এ বিষয়ে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের ব্যাংকিং অবস্থার আলোকে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. আতিউর রহমান বলেন, বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টর কঠিন এক পরিস্থিতির মধ্যে চলছে। তিনি বলেন সাম্প্রতিক সময়ে গণমাধ্যমে এতবেশী সংবাদ এসেছে, যা কারো জন্যেই শুভফল বয়ে আনার পরিবেশ তৈরী করতে পারেনি।

ব্যাংকিং খাতের নানা দুর্বলতা তুলে ধরেন বাংলাদেশ ব্যংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ বিরুপাক্ষ পাল।

জাতিসংঘের ঘোষণা অনুসারে বাংলাদেশের প্রভাবশালী দশ তরুণের মধ্যে নাম থাকা জাগো ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা করভী রাকশান্দ ধ্রুবো- তুলে ধরেন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য করা তার প্রতিষ্ঠানের গল্প।

‘পরবর্তী ৩০ বছরের বাংলাদেশ : চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনা’ স্লোগানে বিডিআই’র এই কনফারেন্সে ৫০টিও বেশী সেমিনার/সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত হয়।

ইয়েল ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির তরুণ অধ্যাপক মুশফিক মোবারক সমাপনী অনুষ্ঠানে বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সুশাসন, গণতন্ত্র, জলবায়ূ, পরিবেশ, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের আলোকে প্রবাসে বেড়ে উঠা বাঙ্গালী প্রজন্মের মধ্যেকার আগ্রহ অভিভূত করার মত। তিনি বলৈন আতদের অনেকই নিজেদের তাগিদে মা-বাবার দেশ নিয়ে তারা গবেষণা করছেন শত ব্যস্ততার মধ্যেও।

৩/৪ বছর অন্তর বিডিআই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবার পর এতে আলোচিত বিষয়গুলো, প্রবন্ধসমূহ পর্যালোচনার পর বই আকারে প্রকাশ করা হয়।

এবারের সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন নবেল উইমেন ইনিসিয়েটিভের শিরিন হক, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড সোসাইটির ব্যারিস্টার সারা হক, নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির ড. দিনা সিদ্দিকী, ব্রাউন ইউনিভার্সিটির রুহুল আবিদ, ইয়েল ইউনিভার্সিটির ম্যাকমিলন সেন্টারের মুশফিক মোবারক, স্কুল অব ম্যানেজমেন্টের উপ-প্রধান অঞ্জনী জেইন, হ্যান্ডারসন স্টেট ইউনিভার্সিটির হারুন এ খান, কানাডার ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির নওরীন তাবাসসুম, ব্রুনেই’র দারুসসালেম ইউনিভার্সিটির এ কে এম আহসানউল্লাহ, কানাডার লরেনটিয়ান ইউনিভার্সিটির সদেকুল ইসলাম, সিপিডির ফাহমিদা খাতুন, মোহাম্মদ আল হাসান এবং সৈয়দ ইউসুফ সাদত, ঢাকা ইউনিভার্সিটির মোহাম্মদ জিয়াউল হক মামুন, আবুরেজা এম মুজারেবা, ফারহানা কবীর, মোহাম্মদ মইনুল ইসলাম, বেল্লাল হোসেন, এস এম আব্দুল্লাহ, মো. জাকিউল আলম, সায়েমা হক বিদিশা, এস এম আব্দুল্লাহ, জান্নাতুল ফেরদৌস, বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস’র জহিরুল হক এবং আসিফ ইউ আহমেদ, নিউইয়র্ক স্টেট ইউনিভার্সিটির বিরুপাক্ষ পাল, বিডসের রিজওয়ানা ইসলাম, ফ্লোরিডা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির তানভির পাভেল এবং পল্লব মজুমদার, নিউজিল্যান্ডের মেসি ইউনিভার্সিটির সৈয়দ আবুল হাসান, বস্টন ইউনিভার্সিটির নাফিসা হালিম, বাংলাদেশের প্রাইসওয়াটার হাউজ কুপার্সের মামুন রশীদ, ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির মিজানুর রহমান, ইউনিভার্সিটি অব নটরডেমের হেলাল মোহাম্মদ খান, ইয়েল ইউনিভার্সিটির হ্যারি ব্লেয়ার, জ্যাক বারনেট হাওয়েল, সাসেক্স ইউনিভার্সিটির নাওমি হোসাইন, বার্থ ইউনিভার্সিটির জিয়োফ উড, রাটগার্স ইউনিভার্সিটির রওশন ফাতেমা, বাফেলো ইউনিভার্সিটির নাদিম মুর্শিদ, লেসলী ইউনিভার্সিটির নাফিসা তাঞ্জিম, তুলন মেডিকেল সেন্টারের এ কে এম মুক্তাদির, ইউএনডিপির শেখ মনিরুজ্জামান, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির নূর-ই ফয়জুননাহার, কাজি সাদিকা নূর, ডালিয়া রহমান, রুহি আন্দালিব হুদা, পলিসি রিসার্চ ইন্সটিটিউটের আহমেদ আহসান, ব্রীজ ফাউন্ডেশনের নাতাশা ইসরাত কবীর এবং মোস্তাফিজুর রহমান, জাহাঙ্গির নগর ইউনিভার্সিটির আদিল মোহাম্মদ খান এবং মামনুনাহ জুবায়েদ, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পানি বিশেষজ্ঞ সুফিয়ান এ খন্দকার, মালয়েশিয়ার মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটির শামিমা রায়হান মঞ্জুর, জাগো ফাউন্ডেশনের করবী রাকশান্ড ধ্রুব, আইএফআইসি ব্যাংকের শাহ আলম সরোয়ার, জাতিসংঘ পপুলেশন কাউন্সিলের সাজেদা আমিন, ইউনিভার্সিটি অব কেন্টের জাকি ওয়াহহায, আমেরিকা ইউনিভার্সিটির তনিমা আহমেদ এবং অর্ণব আলম, আরবান স্টাডি গ্রুপের দ্বৈত বনতুলশী, টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটির আরিফুল ইসলাম ভূইয়া,

প্রেইরি ভিউ এ এম ইউনিভার্সিটির নাবিলা শামিম, আইসিএমএ’র লক্ষী রাণী কুন্ডু, কম্পিউটার এইডেড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পার্থ মোদক এবং ড. সুকোমল মোদক, ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিনের সাকিব মাহমুদ, ইউনিভার্সিটি অব ওয়েই কাটুরের গাজী এম হাসান, টিআইবির জাকির হোসেন খান, শাহজালাল ইউনিভাসিটি অব সায়েন্স এ্যান্ড টেকনোলজির আব্দুল হান্নান প্রধান, শামসুল আরেফিন এবং নওরোশ জাহান, লকহ্যাভেন ইউনিভার্সিটির মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান, ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার বার্কলে ক্যাম্পাসের আহমেদ বদরুজ্জামান, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির সাঈদ আজিজ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সায়েরা ইউনুস, মাইদুল ইসলাম চৌধুরী, তৌহিদুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান প্রমুখ।

বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্যে ‘আজীবন সম্মাননা এওয়ার্ড’ প্রদান করা হয় অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীকে। শারীরিক অসুস্থততার জন্যে সম্মেলনে আসতে না পারায় তিনি ভিডিও বার্তায় সেই এওয়ার্ড গ্রহণের পর শুভেচ্ছা জানান। সেটি গ্রহণ করেছেন তার ভাগ্নি কাওসার জাহান। এ সময় অর্থনীতির অগ্রগতিতে নিরন্তরভাবে কর্মরত ড. আতিউর রহমানকেও বিশেষ সম্মাননা এওয়ার্ড প্রদান করা হয় বিপুল করতালির মধ্যে।

অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে একুশে পদকপ্রাপ্ত কন্ঠযোদ্ধা কাদেরি কিবরিয়ার গানের মধ্যে দিয়ে।

নিউজওয়ান২৪/আ.রাফি

প্রবাসী দুনিয়া বিভাগের সর্বাধিক পঠিত