‘এক মাসের মধ্যে রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন শেষ হবে’
নিউজ ওয়ান টুয়েন্টি ফোর ডেস্ক
ফাইল ছবি
‘এক মাসের মধ্যে রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন শেষ হবে’
মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা দুই লাখ ২৪ হাজার রোহিঙ্গার বায়োমেট্রিক নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। ছয়টি কেন্দ্রে ১০০টি বুথে প্রতিদিন ১২ থেকে ১৩ হাজার রোহিঙ্গা নিবন্ধন হচ্ছে। এই গতিতে নিবন্ধন চললে আগামী এক মাসের মধ্যে রোহিঙ্গা তথ্যভান্ডারের কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন পাসপোর্ট অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাসুদ রেজোয়ান। আজ
শুক্রবার (২০ অক্টোবর) সকালে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ও বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
পাসপোর্ট অধিদফতরে মহাপরিচালক সাংবাদিকদের বলেন, ‘নিবন্ধন প্রক্রিয়াকে আরও গতিশীল করতে বুথের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। ছবিযুক্ত এই কার্ডের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের সঠিক পরিসংখ্যান রাখা যেমন সম্ভব হবে তেমনি বাংলাদেশি জাতীয় পরিচয়পত্র, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও পাসপোর্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ শনাক্তকরণ কার্ড তৈরিতে রোহিঙ্গাদের ঠেকিয়ে দেওয়া যাবে। এছাড়া রোহিঙ্গাদের সাময়িক আশ্রয় ও মানবিক সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে এই তথ্যভান্ডার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন কেন্দ্র পরিদর্শনে পাসপোর্ট অধিদফতরের সহকারী প্রকৌশলী মাহামুদুল হাসান জানান, রোহিঙ্গা তথ্যভান্ডার তৈরির কাজ তদারকি করতে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফে ছয়টি রোহিঙ্গা নিবন্ধন কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন পাসপোর্ট অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাসুদ রেজোয়ান। এ সময় তিনি বায়োমেট্টিক নিবন্ধন বিষয়ে রোহিঙ্গা এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করেন এবং খোঁজ-খবর নেন। নিবন্ধন প্রক্রিয়া আরও গতিশীল করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ এবং আরও বুথ বাড়ানোর নির্দেশনা দেন তিনি। যে প্রক্রিয়ায় নিবন্ধন চলছে তাতে আগামী এক মাসের মধ্যে রোহিঙ্গা তথ্যভান্ডার তৈরির কাজ শেষ হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন মহাপরিচালক।
শুক্রবার সকালে সরেজমিনে দেখা গেছে, শুরুর দিকে রেজিস্ট্রেশন কেন্দ্র ও যন্ত্রপাতির সীমাবদ্ধতা থাকলেও এখন এসব অনেকটাই কেটে গেছে। রেজিস্ট্রেশন সেন্টারগুলোতে রোহিঙ্গাদের ভীড় বেড়েছে। বেড়েছে রেজিস্ট্রেশনের গতি। সকাল ৯টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ভীড় ঠেলে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে ছবিযুক্ত কার্ড সংগ্রহ করছে রোহিঙ্গারা। সচেতন রোহিঙ্গারা এই কার্ড সম্পর্কে কিছুটা ধারণা রাখলেও অধিকাংশই ভীড় করছে কেবল ত্রাণের আশায়। বিভিন্ন সহযোগিতা পেতে নিবন্ধন কার্ডের গুরুত্ব বোঝানোর পর থেকে হুমড়ি খেয়ে পড়ে রোহিঙ্গারা।
- ভাষা আন্দোলনের আদ্যেপান্ত
- সেনা কল্যাণ সংস্থার শিক্ষামূলক বৃত্তির চেক পেল ২৯৩ শিক্ষার্থী
- মহান বিজয় দিবস আজ
- বারবার ধর্ষন করা হয়েছে: সুকির দেশ থেকে পালিয়ে আসা নারীদের আর্তনাদ
- পিলখানা হত্যাকাণ্ড: বিজিবির সব ইউনিট শাহাদাত বার্ষিকী পালন করবে
- সেনাকল্যাণের ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে দরবার অনুষ্ঠিত
- ‘বাড়াবাড়ি করছে, দিছি...সরাইয়া’
- কুয়েতের সঙ্গে তিনটি নয়, চারটি চুক্তি স্বাক্ষর
- ট্রেনের টিকিট কাটতে লাগবে এনআইডি নম্বর
- খালেদার আপিল শুনানির সময় ইসিতে যা ঘটেছে
- পাকিস্তানি স্কুলের মতে ‘পাঞ্জাবি অশ্লীল ভাষা’!
- আসল নকল থেকে সাবধান: ভয়াবহ বিপদ ঘটে যেতে পারে!
- অনিরুদ্ধ অপহৃত নাকি আত্মগোপনে!
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক জরিপ ও সত্য-মিথ্যা
- এমপি মাশরাফির ‘বাউন্সারে’ ওএসডি ৪ ফাঁকিবাজ ডাক্তার